Sunday 18 January 2015

বাড়তি টাকা উপার্জনের ৫টি দারুণ উপায়!

প্রত্যেকদিন ব্যয়ের পরিমাণ যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে একই হারে আয়ের পরিমাণ বাড়ছে না। টানা-হেঁচড়ার জীবন কারো কাছেই ভালো লাগে না। প্রত্যেক পরিবারের প্রধানই পরিবারকে স্বচ্ছল করার জন্য প্রাণপন চেষ্টা চালিয়ে থাকেন। কেউ হয়তো পারেন, আবার কেউ পারেন না। কখনো কি ভেবেছেন, একটু কৌশলী হলেই বেড়ে যেতে পারে আপনার ও আপনার পরিবারের আয়। আসুন জানা যাক কি সেই কৌশল যেগুলোর মাধ্যমে আপনি সহজেই আপনার আয় বাড়াতে পারেন।

১। চাকরির পাশাপাশি ছোটখাট ব্যবসা শুরু করুন

আয় বাড়ানোর সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হল, চাকরির পাশাপাশি ছোটখাট একটা ব্যবসা শুরু করা। যদিও এটি হবে আপনার মূল কাজের পাশাপাশি পার্টটাইম কাজ, তবুও একদিন এটিই হয়ে পড়তে পারে আপনার মূল কাজ। যদি আপনি যথেষ্ট দক্ষতা ও বুদ্ধিমত্তা খাটিয়ে কাজটিকে অনেক দিন চালিয়ে যান তবেই আপনি এখান থেকে অসাধারণ একটি ফল পাবেন। চাকরির পাশাপাশি এমন একটি কাজ করা শুরু করুন যেটাতে আপনি মজা পান। এটা নিশ্চিত যে, কয়েকদিন পর থেকেই আপনার পরিবারের আর্থিক সমস্যা কাটতে শুরু করবে।

২। আবার লেখাপড়া শুরু করুন

আয় বাড়ানোর আরেকটি কার্যকরী উপায় হল, পূনরায় লেখাপড়া শুরু করা। আপনি যদি চাকরির পাশাপাশি একটি ডিগ্রী অর্জন করতে পারেন তবে নিঃসন্দেহে চাকরি ক্ষেত্রে আপনার চাহিদা আগের চেয়ে অনেক বেড়ে যাবে। একটা এমবিএ কিংবা ডক্টরেট ডিগ্রী কিংবা যেকোন উচ্চতর ডিগ্রীর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানে নিঃসন্দেহে আপনার পদোন্নতি হবে। আর পদোন্নতি হলে একই সাথে আপনার আয়ও আগের চেয়ে বেড়ে যাবে। সুতরাং, আয় বাড়াতে চাইলে আবার ছাত্রত্ব গ্রহণ করুন এবং কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজেকে করে তুলুন উপযুক্ত।

৩। শখের কাজ করার মাধ্যমে আয় করতে পারেন

অবসর সময়ে বেশিরভাগ মানুষই নিজের শখের কাজটিতে মনোনিবেশ করেন। এই শখের কাজগুলোর মাধ্যমেও আপনি চাইলে আপনার আয়কে বাড়াতে পারেন। আপনি যদি সৃজনশীল হয়ে থাকেন তবে আপনার জন্য শখের কাজের মাধ্যমে আয় করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে। আপনি যদি শখের বসে সুন্দর কোন ছবি আঁকেন কিংবা অন্য কোন সুন্দর শিল্প তৈরি করতে পারেন তবে এগুলো আপনার জন্য এনে দিতে পারে বাড়তি আয়। ছোট পরিসরে এগুলোকে বিক্রি করার চেষ্টা করুন। দেখবেন এগুলো থেকে আস্তে আস্তে করে আপনার আয় হচ্ছে।

৪। বিকল্প আয়ের রাস্তা খুঁজুন

আয় করার বিকল্প অনেক রাস্তা আছে। তবে আপনাকে এ রাস্তাগুলো থেকে আয় করার জন্য একটু উদ্যোগী হতে হবে। বর্তমানে অনলাইনে খুব সহজে বাড়তি আয় করা যায়। আপনি চাইলে একটু পরিশ্রমের মাধ্যমে ব্লগ, ওয়েবসাইট, ইউটিউব ইত্যাদি থেকে আয় করতে পারেন। প্রথম দিকে আপনার হয়তো খুবই কষ্ট হবে। কিন্তু একটা পর্যায়ে আপনি যখন অডিয়েন্স তৈরি করে ফেলবেন তখন আপনার জন্য কাজটি খুবই সহজ হয়ে যাবে। সুতরাং প্রযুক্তির যুগে অনলাইনের সহযোগিতা নিয়ে বাড়তি আয়ের চেষ্টা করুন।

৫। পদোন্নতির জন্য আবেদন করুন

আর কোন কিছুর মাধ্যমে যদি বাড়তি আয় করা সম্ভব না হয় তবে আপনার উচিত হবে পদোন্নতির জন্য ব্যাপক চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। পদোন্নতির জন্য যত ধরণের যোগ্যতা প্রয়োজন সবগুলো পূরণ করে আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রধানের নিকট পদোন্নতির জন্য আবেদন করুন। পদোন্নতি হলে আপনার আয় নিশ্চয়ই আগের চেয়ে বাড়বে। সুতরাং, আয় বাড়াতে হলে পদোন্নতির চেষ্টা চালাতে থাকুন।
আজ আর নয় , এটাই বলব আপনার মূল্যবান সময়টা কাজে লাগান। লেখায় ভুল থাকতে পারে, কারন মানুষ মাত্রই ভুল। ভুল থাকলে ক্ষমা করবেন। আমার লেখাটি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে Facebook এ শেয়ার করুন।
আমার এই ওয়েবসাইট বানানোর উদ্দেশ্য হল, সবাইকে অনলাইন এ আয় সম্পর্কে অবগত করা। আমি চাই কেউ যাতে বেকার হয়ে না থাকে, সবাই যাতে একটা কর্ম নিয়ে ব্যাস্ত থাকে। প্রতিদিন ২টা করে পোস্ট দিয়ে থাকি। আপনারা অবশ্যই আমার দেওয়া প্রতিদিনের ২টা পোস্ট দেখবেন আশাকরি। আমি এই পোস্ট করি, আমি ছাই সবাই যাতে আমার এই লেখাগুলি পরে এবং অনলাইন আয় সম্পর্কে অবগত হয়। আমাদের দেশের হাজার হাজার তরুণ-তরুণী অনলাইন দিয়ে অনেক ভাবে আয় করছে, তাদের জীবনকে পরিবর্তন করে নিয়েছে। আমি বলব আপনি কেন পারবেননা? হা আপনিও পারবেন আপনার মনের মদ্দে সাহস নিয়ে নিন, যে ওরা পারলে আমি পারবনা কেন? আমি কি তাদের মত রক্তে মাংসে গড়া মানুষ না…। আমিও পারব, আমাকেও পারতেই হবে। জিবনের সাথে যুদ্দ করে সময়কে কাজে লাগাবেন। যেই সকল দিন চলে গেছে সেই দিনের কথা না ভেবে, আজ থেকে ঠিক করে নিন ,যে আমিও কিছু একটা করবো ইনশাল্লাহ। এখন থেকেই স্টার্ট করে দিন, প্লান করে নিন কি করবেন জীবনে। দেখবেন আপনার একদিন না একদিন সাপলতা আসবেই। কোন ধরনের হেল্প লাগলে যোগাযোগ করবেন, ইনশাল্লাহ, আমি আছি………।
ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন। উপার্জনই হক আপনার জীবন।

আউটসোর্সিং বা ফ্রীলেঞ্চিং করুন বেকারত্ব দূর করুন। হাজার হাজার ডলার আয় করুন।

freelancing-globally
সবাইকে আমার সালাম ও আন্তরিক শুবেচ্ছা। বর্তমানে আউটসোর্সিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান আশাব্যঞ্জক। দেশের অনেক তরুণ লেখাপড়ার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আউটসোর্সিংয়ের কাজ করছে। অনেকেই দেশের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করে চাকরির আশায় না থেকে আউটসোর্সিং শুরু করছে। আউটসোর্সিংয়ের কাজ করতে গিয়ে অনেকে নতুন নতুন প্রোগ্রামিং, ওয়েব ডিজাইনিং ও গ্রাফিক্সের কাজ শিখছে। এতে প্রকৃতপক্ষে তরুণদের সামর্থ্য দিন দিন বাড়ছে। যার প্রতিফলন দেখা যাবে অদূর ভবিষ্যতে।
শুধু ঢাকা নয়, ঢাকার বাইরেও অনেকে আউটসোর্সিংকে পেশা হিসেবে নিয়েছেন। কয়েক বছর ধরে এই তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক আউটসোর্সিংয়ে বাংলাদেশ যেভাবে উন্নতি করছে, তাতে আগামী কয়েক বছরে তা বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের দিক দিয়ে সর্বোচ্চ স্থান দখলকারী গার্মেন্ট শিল্পকেও ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রতি বছরই এ খাতে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের হার উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে।
আউটসোর্সিং শুরু
নিজের কাছে কাজটি ভালো লাগলে যত দ্রুত সম্ভব শুরু করতে হবে। যত আগে শুরু করবেন তত আপনার অভিজ্ঞতা বাড়বে, কাজ বাড়বে সর্বোপরি নিজেও প্রস্তুত হবেন বড় কাজের জন্য। আউটসোর্সিংয়ের জন্য অনলাইন যোগাযোগটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। নিজের পোর্টফোলিওটা ভালো হতে হবে। সময়ের কাজ সময়ে করতে হবে। একবার কোনো কাজ সময়মতো ও সঠিকভাবে করতে না পারলে পরে ওই ফ্রিল্যান্সারের কাজ পেতে সমস্যা হবে। এ জন্য খুব বেশি স্বচ্ছতার সাথে প্রতিটি কাজ করে যেতে হবে।
সফল হওয়ার সম্ভাবনা
আউটসোর্সিং হলো কোনো প্রতিষ্ঠান তাদের কাজ অন্যদের দিয়ে করিয়ে নেয়া। সাধারণত কোনো প্রতিষ্ঠান যে ধরনের কাজ করতে চায় সেটা কোনো মাধ্যমে প্রকাশ করে, যারা সেই কাজ করতে আগ্রহী তারা টেন্ডারের মাধ্যমে অংশ নেন কাজ পাওয়ার জন্য। তবে এ জন্য যে আউটসোর্সিং করবে তার দক্ষতার এবং অভিজ্ঞতার পরিচিতি তুলে ধরা, কী কী সুযোগ আছে সেগুলো জানানো এবং প্রতিযোগিতামূলক দাম নিয়ে প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করা। প্রতিষ্ঠানটি একদিকে আপনার কাজ ঠিকভাবে করার যোগ্যতা আছে কি না এবং অন্যদিকে কম দামে কাজটি করানো যাবে কি না তা নিয়ে চেষ্টা করবে। এই দুই শর্ত পূরণ করলে আপনি কাজ পেতে পারেন। এ ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সার, ওডেস্ক ইত্যাদি এ ধরনের সাইট আপনার এবং কাজ করাতে আগ্রহী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপনের কাজটি করবে। আউটসোর্সিং লাভজনক এতে কোনো সন্দেহ করার অবকাশ নেই। তবে এ জন্য প্রস্তুতি থাকতে হবে। যদি কোনো কাজে প্রতিষ্ঠান পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতা প্রয়োজন মনে করে তবে এখন শুরু করে পাঁচ বছর পর সেই কাজটি পাবেন। এ জন্য যদি আউটসোর্সিং করতে চান তাহলে সময় ব্যয় না করে এখনই কাজে হাত দিন।
বিষয় নির্ধারণ
আউটসোর্সিংয়ের সফলতার ক্ষেত্রে নিজের দক্ষতা বা পছন্দের বিষয় অনুসারে কাজ খুঁজে বের করতে হবে। একজন ফ্রিল্যান্সারের প্রথম কাজ হলো তিনি কোনটি করবেন সেটি আগে নির্ধারণ করা। কারণ তাকে আন্তর্জাতিক বাজারে নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে বিড করে কাজ পেতে হবে। এ ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা না থাকলে নতুন বিষয়ে কাজ নেয়া ঠিক নয়। আউটসোর্সিংয়ে সফলতার মূলমন্ত্র হলো মেধা ও দক্ষতা। আর সবচেয়ে বেশি থাকতে হবে ধৈর্য। সংশ্লিষ্ট কাজের পাশাপাশি ইন্টারনেট সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে। কাজ করার ক্ষেত্রে অবশ্যই ডেডলাইনের দিকে নজর রাখতে হবে।
কাজের ক্ষেত্র
আউটসোর্সিংয়ে ভালো করতে হলে ভালো ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কাজ করা উচিত। ওডেস্ক এ রকম একটি বিশ্বস্ত সাইট। এটি বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও নির্ভরযোগ্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেস হিসেবে পরিচিত। এ সাইটটিতে সময়ভিত্তিক বরাদ্দকৃত মূল্যের মাধ্যমে কাজ করা যায়। এখানে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডিজাইন, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ব্লগ রাইটিং বা আর্টিক্যাল রাইটিং, ডাটা এন্ট্রি, গ্রাফিকস ডিজাইন, কাস্টমার সাপোর্ট, সেলস মার্কেটিংসহ বিভিন্ন ধরনের কাজের সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া বিনা মূল্যে নিবন্ধনের মাধ্যমে বিড শুরু করা যায়। সাইটটির ঠিকানা http://www.odesk.com। ওডেস্ক ছাড়াও আরেকটি জনপ্রিয় সাইট হলো ফ্রিল্যান্সার ডটকম। এ সাইটটিতে বর্তমানে ৩২ লাখ ৩৫ হাজার ২২০ জনেরও বেশিসংখ্যক মানুষ কাজ করছেন। সাইটটিতে ঘণ্টাভিত্তিক এবং বরাদ্দকৃত মূল্যে ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট, মোবাইল, আর্টিক্যাল রাইটিং, গ্রাফিকস ডিজাইন, সফটওয়্যার ডিজাইন, অ্যাপ্লিকেশন ডিজাইনসহ ২০০-এর বেশি ক্যাটাগরিতে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ সাইটটির ঠিকানা : http://www.freelancer.com। এ ছাড়া আরো কয়েকটি সাইট রয়েছে, এসব সাইটেও কাজ করতে পারেন। তবে সবার আগে সাইটের প্রোফাইল যাচাই করে নিন।

দেখে নিন কয়েকটি ওয়েবসাইট এর মাসিক আয়।

images (4)
বাংলাদেশে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং বা মুক্তপেশার মাধ্যমে হাজারও ফ্রিল্যান্সার বা মুক্তপেশাজীবী মানুষ তাঁদের বেকারত্ব দূর করছে । এর ফলে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা বাংলাদেশের অর্থ ভান্ডারে যোগ হচ্ছে । এই মুক্তপেশাজীবি বা ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে অনেকেই গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করছে । সাধারণত, গুগল এডসেন্স অর্থ প্রদান করে চেকের মাধ্যমে, যা সরাসরি আমেরিকা থেকে আসে । আমেরিকান সিটি ব্যাংকের চেকের মাধ্যমেই সাধারণত গুগল এই অর্থ প্রদান করে থাকে।
গুগল এডসেন্সের চেকের মাধ্যমে অনেকেই প্রচুর পরিমাণ অর্থ উপার্জন করছে । কে কি পরিমাণ অর্থ উপার্জন করছে? কোন ওয়েবসাইট থেকে করছে?; এসব সম্পর্কে অনেকেরই হয়তো জানবার প্রচুর পরিমাণ আগ্রহ থাকে । যারা সাধারণত নিজের ব্লগে লেখালেখি করে থাকে তাঁদের প্রধান আয়ের মাধ্যমই হলো অ্যাডসেন্স । নিম্নে কয়েকটি ওয়েবসাইট এর এডসেন্স উপার্জনকারীদের একটি তালিকা দেওয়া হলঃ
। Pete Cashmore
ওয়েবসাইটঃ www.Mashable.com
মাসিক আয়ঃ ৬৫০ ০০০ ডলার
অ্যালেক্সা র‌্যাংকঃ ২০৮
দৈনিক ইউনিক ভিজিটরঃ ৪ ৮০০ ০০০ জন।
দৈনিক পেজ ভিউঃ ৪৫ ০০০ ০০০ টি ।
নিবন্ধিত হয়ঃ ২০০৫ সালে।
ওয়েবসাইটের বিষয়ঃ প্রযুক্তি, লাইফ স্টাইল, ব্যবসা–বাণিজ্য এবং বিশ্ব ।
। Courtney Rosen
ওয়েবসাইটঃ www.eHow.com
মাসিক আয়ঃ ৫৫০ ০০০ ডলার
অ্যালেক্সা র‌্যাংকঃ ২৫৫
দৈনিক ইউনিক ভিজিটরঃ ৪ ৭৭০ ০০০ জন।
দৈনিক পেজ ভিউঃ ৩৮ ০০০ ০০০ টি ।
নিবন্ধিত হয়ঃ ১৯৯৯ সালে।
ওয়েবসাইটের বিষয়ঃ অনলাইন ওয়েব গাইড ।
। Shawn Hogan
ওয়েবসাইটঃ www.Forums.DigitalPoint.com
মাসিক আয়ঃ ৪০০ ০০০ ডলার
অ্যালেক্সা র‌্যাংকঃ ৬৪৬
দৈনিক ইউনিক ভিজিটরঃ ৩ ২০০ ০০০ জন।
দৈনিক পেজ ভিউঃ ২৬ ২১০ ০০০ টি ।
নিবন্ধিত হয়ঃ ১৯৯৯ সালে।
ওয়েবসাইটের বিষয়ঃ ফোরামে ব্লগিং এবং এসইও বিপণন ।
। Markus Frind
ওয়েবসাইটঃ www.POF.com
মাসিক আয়ঃ ৩০০ ০০০ ডলার
অ্যালেক্সা র‌্যাংকঃ ৩৪৮
দৈনিক ইউনিক ভিজিটরঃ ৩ ৩০০ ০০০ জন।
দৈনিক পেজ ভিউঃ ২৬ ১০০ ০০০ টি ।
নিবন্ধিত হয়ঃ ১৯৯৯ সালে।
ওয়েবসাইটের বিষয়ঃ অনলাইন ডেটিং ।
। Kevin Rose
ওয়েবসাইটঃ www.Digg.com
মাসিক আয়ঃ ২৫০ ০০০ ডলার
অ্যালেক্সা র‌্যাংকঃ ৪৬৯
দৈনিক ইউনিক ভিজিটরঃ ২ ০০০ ০০০ জন।
দৈনিক পেজ ভিউঃ ১৫ ৫০০ ০০০ টি ।
নিবন্ধিত হয়ঃ ২০০০ সালে।
ওয়েবসাইটের বিষয়ঃ ব্লগ এবং কনটেন্ট শেয়ার করা ।
। Michael Arrington
ওয়েবসাইটঃ www.TechCrunch.com
মাসিক আয়ঃ ২২৫ ০০০ ডলার
অ্যালেক্সা র‌্যাংকঃ ৩৬৫
দৈনিক ইউনিক ভিজিটরঃ ২ ১০০ ০০০ জন।
দৈনিক পেজ ভিউঃ ১৩ ১০০ ০০০ টি ।
নিবন্ধিত হয়ঃ ২০১১ সালে।
ওয়েবসাইটের বিষয়ঃ সম্প্রতিক প্রযুক্তিগত তথ্য ।
। Perez Hilton
ওয়েবসাইটঃ www.PerezHilton.com
মাসিক আয়ঃ ১৫০ ০০০ ডলার
অ্যালেক্সা র‌্যাংকঃ ৯২৭
দৈনিক ইউনিক ভিজিটরঃ ১ ২০০ ০০০ জন।
দৈনিক পেজ ভিউঃ ৮ ৫০০ ০০০ টি ।
নিবন্ধিত হয়ঃ ২০০৫ সালে।
ওয়েবসাইটের বিষয়ঃ সেলিব্রেটিদের কার্যকলাপ ।
। Jeremy Schoemaker
ওয়েবসাইটঃ www.ShoeMoney.com
মাসিক আয়ঃ ১২০ ০০০ ডলার
অ্যালেক্সা র‌্যাংকঃ ১২৯৭২
দৈনিক ইউনিক ভিজিটরঃ ৮৫০ ০০০ জন।
দৈনিক পেজ ভিউঃ ৫১০ ০০০ টি ।
নিবন্ধিত হয়ঃ ২০০৩ সালে।
ওয়েবসাইটের বিষয়ঃ বিল পরিশোধ করতে দক্ষতা ।
। Amit Agarwal
ওয়েবসাইটঃ www.labnol.org
মাসিক আয়ঃ ১০৫ ০০০ ডলার
অ্যালেক্সা র‌্যাংকঃ ২৫৫৩
দৈনিক ইউনিক ভিজিটরঃ ৩৯০ ০০০ জন।
দৈনিক পেজ ভিউঃ ৩২০ ০০০ টি ।
নিবন্ধিত হয়ঃ ২০০৭ সালে।
ওয়েবসাইটের বিষয়ঃ টেক ব্লগ।
১০। Pankaj Agarwal
ওয়েবসাইটঃ www.ClickIndia.com
মাসিক আয়ঃ ৮৫ ০০০ ডলার
অ্যালেক্সা র‌্যাংকঃ ৪৩৭৭
দৈনিক ইউনিক ভিজিটরঃ ২৪০ ০০০ জন।
দৈনিক পেজ ভিউঃ ২০০ ০০০ টি ।
নিবন্ধিত হয়ঃ ২০০৩ সালে।
ওয়েবসাইটের বিষয়ঃ টেক ব্লগ।